ইসলামে ভাই-বোনের বিয়ে আছে? ইসলামে অজাচার আছে? মাহরামের বিধান

ইসলামে ভাই বোনের বিয়ে ও অজাচার সম্পর্কিত বেশ কিছু ভুল তথ্য প্রচার করে থাকে কাফেররা। মূলত মাহরাম-ননমাহরামের বিষয়টার প্রতি জ্ঞানহীনতা ও অজ্ঞতার কারনেই এমনটা করে থাকে তারা। ইসলামী পরিভাষায় মাহরাম দ্বারা বুঝায়, যাদেরকে বিবাহ করা হারাম ও দেখা দেওয়া জায়েয বা বৈধ। যাদের সাথে বিবাহ বৈধ ও ফ্রিলি দেখা সাক্ষাত করা যায়েজ নেই তারা গায়রে মাহরাম। কয়েকজনের সাথে বিবাহ হারাম কিন্তু তাদের সাথে মাহরামদের মত দেখা করা যায়েজ নেই।


রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “দুধ পানের সময়টুকু যেন ঐ সময়েই সংঘটিত হয় যখন সন্তানের দুধ ছাড়া আর কোন খাবার দিয়ে ক্ষুধা নিবারণ হতো না।” [১] এই সময়টা অন্তত ২ বছর হতে হবে ও তৃপ্তিসহকারে পাঁচ অথবা ততোধিক বার দুধপান করবে, স্তনবৃন্ত চুষে অথবা মাইপোষ, চামচ কিংবা নলের সাহায্যে দুধ পেটে গেলে তবেই ‘মা’ সাব্যস্ত হবে। [৭] এই দলিল অনুযায়ী এই শর্তগুলা মেনে দুধ পান করালে তাহলেই দুধগদ সম্পর্ক তৈরি হবে, না হয় হবে না।

Table of Contents

{tocify} $title={Table of Contents}

কিছু ব্যাতিক্রম

* একই পরিবারের দুই আপন বোনকে একসাথে বিয়ে করা হারাম অর্থাৎ নিজ বর্তমান স্ত্রীর সাথে তালাক হলে বা সে মারা গেলে তাহলেই তার অপর বোনকে বিবাহ করা যাবে। [২]

* অন্যের বৈধ ও তালাক প্রাপ্ত নয় এমন স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম [৩]

* রাসূল ﷺ বলেছেন, “কোন মহিলা এবং তার ফুফু। অনুরূপভাবে কোন মহিলা ও তার খালাকে একত্রে বিয়ে করা যাবে না।” [৪]

* আবার কিছু মানুষের সামনে গায়রে মাহরামদের সামনে যেমন পর্দা করে তেমন পর্দা করতে হবে না। তারা হল পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনা রহিত পুরুষ, নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক [৫]

* ‘লিআন’ দ্বাড়া বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পর ঐ স্ত্রী ঐ স্বামীর জন্য চিরতরে হারাম হয়ে যায়। কোন প্রকারে আর পুনর্বিবাহ বৈধ নয়। তারপর নিজের স্ত্রীকে ৩ তালাক দিয়ে দিলে তাকে ততখন বিবাহ করা বৈধ নয় যতক্ষন না সে আরেক জনকে বিবাহ করে, সহবাস করে এবং সেই নারী ও তার দ্বিতীয় স্বামী নিজেদের স্বাধীন ইচ্ছায় তালাক প্রাপ্ত না হয়। [৮]

* মুসলিম অমুসলিমে বিবাহ বৈধ নয়। একটু ব্যখ্যা করে বলি যারা মুর্তি,মাযার,পীর ইত্যাদি পূজা অর্থাৎ এদেরকে আল্লাহর সাথে অংশীদার করে এবং শিয়া, কাদেয়ানী তাদের সাথে মুসলিমদের বিবাহ হারাম, মুসলিম নারীদের সাথে আহলে কিতাবিদের বিবাহ হারাম কিন্তু মুসলিম পূরুষদের সাথে প্রকৃত যারা শিরক করে না এমন আহলে কিতাবীদের সাথে বিবাহ জায়েজ [৯]

* স্ত্রী ও স্বামীর ক্ষেত্রে ভিন্ন। অর্থাৎ অনেকে তাদেরকে পরষ্পর মাহরাম বলেছেন অনেকে মাহরাম বলেন নি কারন বিবাহ হয়েছে তাই। আমার মতে তাদের সম্পর্ক মাহরাম ও গায়রে মাহরামের মাঝে যেটা থাকে সেটা

মাহরাম যারা

পুরুষদের মাহরাম

আপন/সৎ/দুধ মা [১]
ফুফু (আপন/দুধ বাবার আপন/সৎ/দুধ বোন) [২]
খালা (আপন/দুধ মায়ের আপন/সৎ/দুধ বোন) [২]
শাশুড়ি (স্ত্রী এর আপন/দুধ মা) [২]

নিজের বোন (আপন বোন, এক মা বা এক বাবার ঘরের সৎ বোন [২]
নানি (আপন/দুধ/শাশুড়ির মায়ের আপন/দুধ মা ও বোন এবং তদূর্ধ্ব মাতৃনারীগণ) [২]
দাদি (আপন/দুধ/শ্বশুুরের বাবার আপন/দুধ মা ও বোন এবং তদূর্ধ্ব মাতৃনারীগণ) [২]
নাতনি (আপন/দুধ ছেলে ও মেয়ের আপন/দুধ কন্যা) [২]

দুধ-বোন [২]
আপন/দুধ/সৎ মেয়ে [২]
আপন/সৎ/দুধ ভাইয়ের আপন/দুধ মেয়ে [২]
আপন/সৎ/দুধ বোনের আপন/দুধ মেয়ে [২]
আপন/দুধ ছেলের বউ [২]

মহিলাদের মাহরাম

আপন/সৎ/দুধ পিতা [২][৫]
চাচা (আপন/দুধ বাবার আপন/সৎ/দুধ ভাই) [২]
মামা (আপন/দুধ মায়ের আপন/সৎ/দুধ ভাই) [২]
শ্বশুর (স্বামীর আপন/দুধ পিতা) [২][৫]

সহদর ভাই (আপন ভাই, এক মা বা এক বাবার ঘরের সৎ ভাই, দুধ ভাই) [২][৫]
দাদা (আপন/দুধ/শ্বশুরের বাবার আপন/দুধ পিতা ও ভাই এবং তদূর্ধ্ব পিতৃপুরুষগণ) [২]
নানা (আপন/দুধ/শাশুড়ীর মায়ের আপন/দুধ পিতা ও ভাই এবং তদূর্ধ্ব পিতৃপুরুষগণ) [২]
নাতি (আপন/দুধ ছেলে মেয়ের আপন/দুধ ছেলে) [২]

আপন/সৎ/দুধ ছেলে [২][৫]
আপন/সৎ/দুধ ভাই-এর আপন/দুধ ছেলে [২][৫]
আপন/সৎ/দুধ বোনের আপন/দুধ ছেলে [২][৫]
আপন/দুধ মেয়ের জামাই [২]

একটা বিষয় বলেদি ব্যাকেটে () এর ভিতর যাদের কথা বলা হয়েছে তারা মাহরাম, এই সিদ্ধান্ত আলেম ওলামারা কোরআন হাদিসের সব দলিল বিচার-বিশ্লেষন করে নিয়েছেন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ এর হাদিস মতে কোন পুরুষ যেন মহিলার সাথে একান্তে সাক্ষাৎ না করে যতক্ষণ তার সাথে তার মাহরাম না থাকে এবং কোন মহিলা যেন ৩ দিনের সফর না করে যতক্ষণ না তার কোন মাহরাম বা নিজের স্বামী তার সাথে না থাকে।” [৬]

ইসলামে এই মাহরামদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বা সহবাস করলে তার শাস্তি হল মৃত্যুদন্ড, যদি না জেনে বিয়ে করে তাহলে জানার সাথে সাথে আলাদা হয়ে যাবে ও খালেস নিয়তে তাওবা করতে হবে। [১০]

কাজিন বিবাহ ও অজাচার!

এই হল ইসলামে মাহরামের বিধান, কাকে বিবাহ করা যাবে ও কাকে করা যাবে না তার বিধান। অনেকেই বলে ইসলামে নাকি ভাই-বোনের বিয়ে জায়েজ, ইনসেস্ট রয়েছে ইসলামে হেনতেন। উপরের এতক্ষনের আলোচনায় আশা করি এমন কোন কিছু ইসলামে নেই, বরং ইসলামের নামে যা প্রচার করা হচ্ছিল তা নিছক মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। কারন ইসলামে যাদের সাথে বিবাহ অবৈধ হওয়ার সাথে সাথে মাহরামও বটে তাদের সাথে সহবাস করলে সরাসরি মৃত্যু দন্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে [১০], এবং তাদের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুললে সেটাকেই অজাচার হিসেবে গণ্য করা হয়।

আবার অনেকে কাজিন বিবাহ নিয়ে এই কথা বলে, মূলত এই অভিযোগ হিন্দুরা ছাড়া তেমন কেউ তোলে না। কারন হিন্দুরাই মনে করে কাজিন ভাই-বোন মানে আপন ভাই-বোনের মত, এমন কি তারা যাদেরকে রাখি বাঁধে তারাও নাকি ভাইবোন হয়ে যায় এবং তাদের ধর্মে এদের মধ্যে বিবাহ জায়েজও নেই। আজবই নিয়ম কানুন তাদের, যাইহোক সেটা তাদের নিজেদের ধর্মের বিষয়, আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু তারা যে ইসলামে কাজিন বিবাহ নিয়ে এত চুলকানি দেখায়, এত বিদ্বেষ ছড়ায় তারা কি নিজেদের ধর্মীয় গ্রন্থ কখনো পড়ে দেখেছে? তাদের ধর্মগ্রন্থগুলোতেই রয়েছে যে তাদেরই ঈশ্বর কাজিন বিবাহ করেছে, এমনকি ইসলামে যাদের সাথে সম্পর্ক করলে অজাচার হিসেবে গণ্য করা হয় তেমন ব্যাক্তিদের সাথে সহবাসের গল্প ও ঘটনাও হিন্দু শাস্ত্রগুলোতে পাওয়া যায়। আমি রেফারেন্স দিচ্ছি না, আপনারা অনলাইনে খুজলেই পেয়ে যাবেন। আমার বিদ্বেষ ছড়ানোর কোন উদ্দেশ্য নেই, কিন্তু হিন্দুদের অপপ্রচারের কারনেই এসব বলতে হচ্ছে।

আবার আব্রাহামিক ধর্ম গুলো, নাস্তিক্যবাদ ধর্মগুলো ও অন্যন্যা ধর্মগুলোতে এই জাতীয় কোন বিধান নেই, তাই তাদের কাছে কাজিন বিবাহ নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আবার অনেকে দাবি করে কাজিন বিবাহতে নাকি সন্তানের জেনেটিক সমস্যা দেখা দেয়, এটা আসলে খুবই রেয়ার বিষয়। এছাড়া মা-বাবা উভয়ে যদি সুস্থ হয়, তাদের যদি কোন বংশীয় রোগ না থাকে তাহলে কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা একদম থাকে না বললেই চলে। আপনারা চাইলে এই পেপারগুলো বিস্তারিত পড়ে দেখতে পারেন [১১]

এছাড়া গ্রহনযোগ্য রেওয়ায়েতে অনাত্মীয়কে বিবাহ করার উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। যেমন ইবনে আবি মুলায়কা বর্ণনা করেছেন: উমর ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু আল-সায়েবের গৃহে বললেন,
"তুমি দুর্বল হয়ে গেছ, তাই তোমার সাথে সম্পর্কহীন (আল হারবী রা. বলেন এর মানে হল অনাত্মীয়) বুদ্ধিমান লোকদের বিয়ে করো।" [১২]
এছাড়া ইসলামিক স্কলারদের মধ্যে বহু আলেম এই কাজিন ম্যারিজ করতে অনুৎসাহিত করেছেন। যেমন ইমাম শাফেয়ী (রহ), ইমাম গাযযালী (রহ), ইমাম মুলকিন (রহ) [১৩], ইবনে মনসুর লিসান আল আরব [১৪] এদের মধ্যে অনেকে কাজিন বিবাহকে মাকরুহে তানজিহি বলেছেন। অবশ্যই ইসলামে কাজিন বিবাহকে শুধু জায়েজ করেছে, কম্পোলসারি করেনি, যার ইচ্ছা হবে সে করতে পারবে ও যার ইচ্ছা নেই সে না করলেও কিছু যায় আসে না, কারন এতে পাপ পূন্যের কোন বিষয় নেই।

আবার আদম সন্তাদের মধ্যে বিয়ের বিষয়টা নিয়েও অনেকে এই অভিযোগ করে। প্রথমত একটা কথা বলতে চাই, এই সংক্রান্ত হাদিসগুলো ইজরাইলি রেওয়ায়েত হতে পাওয়া যায়, এগুলো কোরআন ও রাসূলের হাদিস হতে প্রমানিত নয়, বরং এই বর্ণনা সাহাবিগণ ইজরাইলি রেওয়ায়েত হতে বর্ণনা করেছিলেন। তারপরও আমরা সেগুলোকে গ্রহনযোগ্য ধরেই নিচ্ছি, কারন মানুষ বিস্তারের ক্ষেত্রে এটাই সবচেয়ে যৌক্তিক দলিল, এছাড়া এটা মিথ্যা হওয়ার পক্ষেও তেমন কোন দলিল ও যৌক্তিক কোন কারন নেই। যখন যে বিধান প্রয়োজন ছিল তখন সেই বিধান আল্লাহ দিয়েছেন, যেমন হাদিসে পাওয়া যায় আদম (আ) এর জোড়ায় জোড়ায় সন্তান হত, এক জোড়ার ছেলের সাথে অপর জোড়ার মেয়ের বিয়ে দেওয়া হত, এবং নিজের জোড়ার ভাই-বোনের সাথে বিবাহ হারাম ছিল। [১৫] কিন্তু আদম হাওয়ার সন্তানের সন্তানদের মধ্যেও বিবাহ দেওয়া হত এমন কোন দলিল পাওয়া যায় না। এই থেকে বুঝা যায় এই বিধানটা শুধু আদম ও হাওয়ার নিজে জন্ম দেওয়া সন্তানদের পর্যন্তই সিমাবদ্ধ ছিল, কারন মানব সভ্যতা বাড়ানোর দরকার ছিল তখন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তখন প্রয়োজন ছিল বলে এই বিধান দিয়েছিলেন, কিন্তু এর পরে প্রয়োজন ছিল না বলে রহিত করে দিয়েছিলেন। তেমনই পূর্বের বহু নবীদের কওমের উপর এমন এমন বিধান নাজিল হয়েছিল যা আমাদের জন্য রহিত করে দিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা। এছাড়া বর্তমানে যে রোগ গুলোর কথা বলা হয়, আল্লাহ হয়তো সেগুলো যেন না হয় সেই ভাবেই আদম ও হাওয়াকে সন্তান দান করে ছিলেন। আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন।

এই বিষয়ে বিস্তারিত আরো জানতে ইসলাম কিউ এর এই লিখাগুলো দেখতে পারেন [১৬] আবার অনেকে জয়নব (রা) কে বিয়ে করা নিয়ে এই অভিযোগটা করে। কিন্তু বিষয়টা বুঝতে হবে যে যায়েদ (রা) রাসূল (সা) এর আপন পুত্র ছিলেন না বরং পালক পূত্র ছিলেন, আবার যায়েদ (রা) রাসূলের কোন আত্মীয়ও ছিলেন না, নাহি যয়নব (রা) রাসূল (সা) এর কোন দিক দিয়ে মাহরাম ছিলেন। এবং জয়নব ও যায়েদের সেচ্ছায় বিচ্ছেদের পর রাসূল জয়নবকে বিবাহ করেছিলেন, যেটাতে যায়েদেরও কোন আপত্তি ছিল না। তাই এই বিয়ে নিয়ে আপত্তি করার যৌক্তিক কোন কারনই নেই, নাহি এটা অজাচারের অন্তভূক্ত। আরো বিস্তারিত সকল দলিল সহ দেখুন [১৭]

তথ্য সুত্রঃ

[১] বুখারী ৫১০২; মুসলিম: ১৪৫৫

[২] সূরা নিসা-২২-২৩; বুখারী ৫০৯৯, ৮৮ ইবন মাজাহঃ ১৯৫১, তিরমিযীঃ ১১২৯, মুসলিম: ১৪৪৪, ৪৫; ফাতাওয়া খাইরিয়া ১/৩৯; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৭৭; রদ্দুল মুহতার ৩/৩১

[৩] ফতোয়ায়ে হিন্দিয়া, বিবাহের বই এবং এতে দশম পোপ, তৃতীয় খণ্ড একটি নিষিদ্ধ বিবৃতিতে যা নয়টি ধারা, ধারা VI নিষিদ্ধ যার প্রতি অন্যের অধিকার -1/280, বাদা'ই সানাই, অন্যদের বিবাহের অগ্রহণযোগ্যতা বই -2/547, জাকারিয়া, সাগর আল-রাইক, বিবাহের বই, নিষিদ্ধ জিনিসের অধ্যায়-3/108, কাদি খান আলী আল হিন্দিয়া-1/366, মতলব ফি খারাপ এবং মিথ্যা বিবাহ-5/197, 4/274

[৪] বুখারীঃ ৫১০৯

[৫] সূরা নূর, আয়াত: ৩১

[৬] বুখারীঃ ১৮৬২, ৩০০৬, ৫২৩৩; মুসলিম ১৩৩৮, ১৩৪০, ১৩৪১

[৭] সূরা আল-বাকারা আয়াত ২৩৩; মুসলিম, আহকামু খিতবাতিন নিকাহি ফিল ইসলাম

[৮] আহকামু খিতবাতিন নিকাহি ফিল ইসলাম ১১৬ পৃঃ; সূরা আল-বাকারা আয়াত ২৩০; ইরওয়াউল গালীল ১৮৯৭; মিশকাতুল মাসাবীহ ৩২৯৬

[৯] সূরা আল-বাকারা আয়াত ২২১, সূরা আল-মুমতাহিনা আয়াত ১০, মাজাল্লাতুল বহুসিল ইসলামিয়্যাহ ১৬/১১৫,১৭/৬১, ২৮/৯৩, সূরা আল-মায়িদা আয়াত ৫, মাজাল্লাতুল বহুসিল ইসলামিয়্যাহ ২৮/৯৩

[১০] আবু দাউদঃ ৪৪৫৬, ৪৪৫৭; মুসনাদে আহমাদ ৪/২৯৭; তিরমিযী ১৩৬২; ইবন মাজাহ ২৬০৭, ২৬৫৬; মুগনী ১২/৩৪১-৩৪৩; রাদ্দুল মুহতার ৪/২৫; আল-জাওয়াবুল কাফী ১/১৭৪; আশ-শারহুল মুমতি ১৪/২৪৬

[১১] কিছু ক্ষেত্রে ফার্স্ট কাজিন ম্যারেজের ফ্যামিলিগুলোতে জিনগতভাবেই হৃদরোগের ঝুঁকি কম থাকে। Saleheen, D., Natarajan, P., Armean, I. et al. Human knockouts and phenotypic analysis in a cohort with a high rate of consanguinity. Nature 544, 235–239 (2017). https://doi.org/10.1038/nature22034

ফার্স্ট কাজিন বিবাহে নবজাতক শিশু তেমন কোনো অস্বাভাবিকতা নিয়ে জন্ম নেয় না। Özener, B., & Graham, J. H. (2014). Growth and fluctuating asymmetry of human newborns: Influence of inbreeding and parental education. American Journal of Physical Anthropology, 153(1), 45–51. https://doi.org/10.1002/ajpa.22401

"Nevertheless, British authorities determined that despite the increased risk, most children of cousin marriage are healthy." - https://daily.jstor.org/the-genetics-of-cousin-marriage/

ডাঃ.. মুহাম্মদ আল-রুবাই, উত্তরাধিকার এবং মানব, কুয়েত, জাতীয় সংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক জারি করা মাসিক সাংস্কৃতিক বইয়ের একটি সিরিজ, পৃষ্ঠা 56, 57।

[১২] কিতাবুল তালখিস আল হাবির আদওয়া আল সালাফ ৫/২২৪২;

[১৩] আল ইনতিকা ফি ফাদায়িলিস ছালাছাতিল আয়িম্মা ১/৯৮; ইহইয়াউ উলুমুদ্দিন ২/৪১; কিতাব আলবদর আলমুনির ফী তাখরিজ আলহাদিস ওয়ালআথার আলওয়াকিয়াত ফী আলশারহুল কাবির, ৭/৫০০

[১৪] আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ১/২১৭; তাফসির ইবনে কাসির ৩/৮২; আহকামুল কোরআন ৬/১৩৪; তাফসির আত তাবারি ৮/৩২২

[১৫] কিতাব ফাতওয়াস আলুনাকা ৩/১৫৩

Ashraful Nafiz

I am an ordinary Muslim student who is interested in acquiring the beneficial knowledge given by Allah and hopes to spread that knowledge among the people. facebook youtube twitter instagram quora

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Would you tell me something

নবীনতর পূর্বতন